এশিয়া কাপ ও এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টির ফাইনালে খেলার অভিজ্ঞতা আছে বাংলাদেশের। দেশের মাটিতে এশিয়ার দলের সঙ্গে খেলা আর বিরুদ্ধ কন্ডিশনে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ডের মতো গ্রুপ থেকে শেষ চারে যাওয়া মোটেও এক নয়।
ইংল্যান্ডের কাছে হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশ পরের ম্যাচে বেঁচে যায় বৃষ্টির জন্য। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরিত্যক্ত হওয়া সেই ম্যাচ থেকে পাওয়া এক পয়েন্টে টিকে থাকে মুশফিকুর রহিম-তামিম ইকবালদের দল।
আর শুক্রবার বাঁচা-মরার ম্যাচে সাকিব আল হাসান-মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং বীরত্বে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে বেঁচে থাকে শেষ চারের আশা। তবে স্বপ্নের সেমি-ফাইনালে ওঠাটা তাদের হাতে ছিল না।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতলে অস্ট্রেলিয়া যেত সেমি-ফাইনালে। পারেনি স্টিভেন স্মিথের দল। স্বাগতিকদের কাছে ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে হেরেছে ৪০ রানে। গত বিশ্বকাপে যাদের বিদায় করে শেষ আট নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ, এবার তাদের জয়েই নতুন উচ্চতায় গেল তারা।
আগেই সেমি-ফাইনাল নিশ্চিত করা ওয়েন মর্গ্যানের দল ৬ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপের সেরা দল। ৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। আগামী বৃহস্পতিবার এজবাস্টনে দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে খেলবে তারা। প্রতিপক্ষ এখনও ঠিক হয়নি।